ঢাকা জেলায় ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে 5 টি প্রদর্শনী মৎস্য খামার ও ৩০ টি মৎস্য উৎপাদনকারী সংগঠন উন্নয়ন করা হয় এবং ৫টি মৎস্য খামারকে যান্ত্রিকীকরণ করা হয় ;
পাঁচটি উপজেলায় ০৫ টি বিল নার্সারি স্থাপন করার মাধ্যমে অতিরিক্ত ১২৬.৮ মে.টন মাছ উৎপাদন হয়;
নবাবগঞ্জ উপজেলায় ইছামতি নদীতে ২টি অভয়াশ্রম স্থাপনের মাধ্যমে দেশীয় প্রজাতির বিলুপ্ত প্রায় অনেক মাছের পুনার্বিভাব ঘটানো হয়েছে
ঢাকা মহানগরী এবং উপজেলাসমূহের প্রাতিষ্ঠানিক জলাশয়, বিল এবং নদীতে মোট ৫.৫৭৮ মে. টন পোনা মাছ অবমুক্ত করা হয়;
৩১ টি মৎস্য খাদ্য সংক্রান্ত লাইসেন্স প্রদান এবং ৫৪টি লাইসেন্স নবায়ন করা হয়, ১০ টি মৎস্যখাদ্য নমূনা পরীক্ষা করা হয়।
৬টি টি হ্যাচারি লাইসেন্স নবায়ন করা হয়;
দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ৪২৫ জন মৎস্যচাষি/সুফলভোগীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়;
১০২০ জন মৎস্যচাষিকে মৎস্যচাষ ব্যবস্থাপনা ও সংরক্ষণে পরামর্শ প্রদান করা হয়;
ঢাকা জেলা মৎস্য কর্মকর্তার দপ্তরের সকল কর্মকর্তা কর্মচারীকে দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ প্রদান;
মৎস্য সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০ ও মৎস্য সংক্রান্ত অন্যান্য আইনে ২৬৩৩ টি অভিযান, 102 টি মোবাইল কোর্ট করে 0.৫১ মে.টন ইলিশ মাছ (ইলিশ ধরা নিষিদ্ধকালীন সময়ে), ৩৯.৩৬ মে.টন জাটকা (জাটকা ধরা নিষিদ্ধকালীন সময়ে), 0.৬৮ মে. টন নিষিদ্ধ পিরানহা মাছ, 1.30 মে. টন নিষিদ্ধ আফ্রিকান মাগুর মাছ, ৭৬০.31 লক্ষ মি. নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল এবং ৩৯.৩৪ মে. টন পুশ দেওয়া চিংড়ি ও রং মিশ্রিত শিং, পোয়া মাছ জব্দ করা হয়। 1৫৫ জনের জেল ও ১৫.1৯৫ লক্ষ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
প্রধান প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ ও জাটকা রক্ষার মাধ্যমে ইলিশ সম্পদ বৃদ্ধির লক্ষে ঢাকা জেলা ও উপজেলাসমূহে মোট 1৪৯ টি জনসচেতনতা সভা করা হয়। তাছাড়া পিরানহা, আফ্রিকান মাগুর মাছ, মাছ ও মৎস্য জাতীয় পণ্যে অপদ্রব্য মিশ্রণরোধ সারা বছরব্যাপী জনসচেতনতা সভা ও গণসংযোগ করা হয় ।
বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য দোহারে ৫০ জন মৎস্যজীবিকে বিকল্প কর্মসংস্থানের উপকরণ হিসেবে ৫০টি বকনা বাছুর প্রদান করা হয়। এই ৫০ জন মৎস্যজীবিকে ট্রেডভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়;
ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধকালীন ২২ দিনের জন্য ১০০০ জেলে পরিবারকে ২৫ কেজি হারে ২৫ মে.টন এবং জাটকা আহরণ নিষিদ্ধকালীন ৪ মাসের জন্য ১২০০ জেলে পরিবারকে ৪০ কেজি হারে ১৯২ মে.টন চাল প্রদান করা হয়